THE BEST SIDE OF কবিতা, গল্প, গদ্য

The best Side of কবিতা, গল্প, গদ্য

The best Side of কবিতা, গল্প, গদ্য

Blog Article

এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেল দেখবো— এখানেও এক প্রকার ছন্দ আছে, নাম গদ্যছন্দ। অর্থ্যাৎ গদ্য কবিতা বলতে ছন্দহীন কোন কিছু নয়। শেষ পর্যন্ত আমাদের ছন্দ শব্দটির আশ্রয় নিতেই হলো। কবিতাকে গদ্য কবিতা বলেও ছন্দ শব্দটি পরিত্যাগ করতে পারলাম না। ‘ছন্দোমুক্তি ও রবীন্দ্রনাথ’ প্রবন্ধে কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্তের মন্তব্য ছিল এরকম—‘সাত্ত্বিক কবিমাত্রেই গদ্যপদ্যের বিবাদ মেটাতে চেয়েছেন কিন্তু কৃতকার্য হননি। এতদিন পরে রবীন্দ্রনাথের অধ্যবসায়ে হয়তো বিরোধ ঘুচল’।

মল্লিক কাকলি কলতান কৃষ্ণালক্ষ্মী সেন কালীকৃষ্ণ গুহ কৃষ্ণচন্দ্র ভট্টাচার্য খ

ছন্দের ভিন্নতার জন্য কবিতা হয়ে ওঠেছে বিভিন্ন রকম। আমরা বাংলা কবিতার প্রধান তিন ছন্দ সম্পর্কে জানি। অক্ষর, মাত্রা ও স্বর এই তিন ছন্দের কবিতার জন্য কবিতাকে আমরা তিন রকম বলতে পারি। নদী যেমন চলতে চলতে পথ পরিবর্তন করে, গড়ে নেয় নিজের পথ। ঠিক তেমনি বাংলা ছন্দও কবিতার শরীর বেয়ে চলতে চলতে নতুন নতুন ছন্দ বানিয়ে নিয়েছে তার নিজের চলার পথকে সুগম করার জন্য। ঠিক এভাবেই আধুনিক যুগে কবিতার শরীরে এলো নতুন ছন্দ। যাকে আমরা বলেছি গদ্যছন্দ। গদ্যছন্দ দিয়ে লিখিত কবিতাই কি গদ্য কবিতা?

কবিতা হল শক্তিপ্রদ আবেগের স্বতঃস্ফূর্ত প্রবাহ।- ওয়ার্ডসওয়ার্থ

মূল নিবন্ধসমূহ: সময়জ্ঞান (ভাষাতত্ত্ব), স্বন (ভাষাতত্ত্ব) ও গীতিপ্রস্বর

একথা বলেছে মাস্টার মশাই। খুব বেশি দূরে নয়, বিগত দু’দশক

দোয়ারাবাজারে পানিতে ডুবে মা-মেয়ের মৃত্যু

ইমদাদুল হক মিলন ইন্দ্রজিৎ চক্রবর্তী ইন্দ্রনীল সারথি ইলা গুপ্ত ইসফানদিয়োর আরিওন ইন্দ্রাণী সেনগুপ্ত ইন্দ্রজিৎ সেনগুপ্ত ইন্দিরা দেবী চৌধুরানী ঈ

ড.গোবিন্দচন্দ্র দেব একজন শহিদ ব্যক্তি।

[ম্যাসেজ ও কথিত ফুলপাখি, প্রত্নচর্চার পাঠশালা]

কিংবা কিছু না বলে আমার বুকে মাথা রেখে দেখবে কালপুরুষ

ভূমণ্ডলীয় এবং সমতলীয় জরিপের মধ্যে পার্থক্য

কবিতা কেবল ভাষাসর্বস্ব কঙ্কালমাত্র নয়। অনেকটা আপন অস্তিত্বকে খুঁড়ে তুলে আবিস্কার করে নেবার মতো এক মনোভাষা, মানগঠন, রুচিগঠন ও বাচনসৌন্দর্য সৃজন। শৈলীদক্ষতা ও গুনাবলি নতুন এবং সপ্রাণ। নতুন ধারার কবি অজ্ঞাত ফলের কাঁদি কাঁধে নিয়ে নুয়ে পড়ে। বস্তু ও বর্তমান লয়ে কবির খেলা প্রেম, দ্রোহ, দুঃখ, বেদনা, সুখবোধ, বিরহ এবং অভিমান। ধর্ম-অধর্ম এবং উৎসব ও অভিসার ফুটিয়ে তুলতে পারা যায় কবিতায়। কবি ফাহিম ফিরোজ এর ভাতঘুম নতুন ধারার প্রথম সোপান, অনবদ্য।পুরাতত্ত্ব, দর্শন, ঐতিহ্য আর বাংলা জাতির শেকড় তথা লোকজ ভাষার মিশেলে প্রাচুর্যময় এক শতাব্দীর বাঁক। কোথাও কোনো ঘাটতি নেই, বৈজ্ঞানিকভাবে পরীক্ষিত এই নতুন ধারার ইস্তেহার। আগামী একশ বছর সাহিত্যে টিকে থাকার মতে মহত্ত্বময়। click here বাংলা সাহিত্য জগত এখন লেজুড়বৃত্তির লেবাসে আটকা। ফলে অভাগা এই জাতির সাংস্কৃতিক মুক্তি রাজনৈতিক গ্যাঁড়াকলে পদদলিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। পরিবর্তনের স্বতঃস্ফূর্ততাকে যারা স্বীকার না করে নির্দিষ্ট তথা আধুনিক ছকের বা গন্ডির মধ্যে কবিতা লিখে তারা ধ্বংস হয়ে যাবে, হারিয়ে যাবে কালের অতল গর্ভে। নতুন ধারা দিছে তাই আধুনিকের মুখে ছাই!

কবিতার এমন চিত্রকার্য যা দেখার চেয়ে বেশি অনুভূত হয়।- লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি

Report this page